কম্পিউটার পরিচিতি | computer basic knowledge in bengali

  বর্তমানে পুরো পৃথিবী কিন্তু ধীরে ধীরে ডিজিটালাইজ হচ্ছে তাই আজকের দিনে একজন সাধারণ মানুষেরও basis computer সম্পর্কে জ্ঞান থাকা জরুরী, তা না হলে আপনি এই ডিজিটাল যুগে সমাজের মূল স্রোত থেকে পিছিয়ে পড়তে পারেন। 

বর্তমানে এই তথ্যপ্রযুক্তির যুগে কম্পিউটার এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। জীবনের প্রায় প্রতিটা ক্ষেত্রেই আমরা কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি এর জন্য বর্তমান যুগ কে কম্পিউটারের যুগ বলা হয়।

কম্পিউটার পরিচিতি | কম্পিউটার বেসিক নলেজ
computer in bengali

দিন যত যাচ্ছে কম্পিউটারের ব্যবহার আরো দ্রুতগতিতে বাড়ছে, শিক্ষা, ব্যবসা, বাণিজ্য, বিনোদন, চিকিৎসা প্রতিরক্ষা ইত্যাদি জায়গায় তো কম্পিউটার ছাড়া তো একদম অচল। 

তো বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেলে কম্পিউটার সম্বন্ধে সমস্ত খুঁটিনাটি বিষয়ে আলোচনা করব যেমন কম্পিউটারের পরিচিতি ও এর ব্যবহার । কম্পিউটার কি কি কাজে ব্যবহার হয়। কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি ইত্যাদি বিষয়। 

আপনি যদি কম্পিউটার সম্পর্কে তেমন কিছু না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। চলুন তাহলে বেশি কথা না বলে কম্পিউটার কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি এ বিষয়গুলো জেনে নিই ।

কম্পিউটার কি | What is computer in Bengali 

কম্পিউটার হচ্ছে এক ধরনের প্রোগ্রামেবল (programmable) ইলেকট্রনিক ডিভাইস যা ব্যবহারকারীর কাছ থেকে ইনপুট হিসেবে ডেটা গ্রহণ করে এবং  সেই ডেটা কে পূর্বনির্ধারিত নির্দেশাবলী অনুসারে প্রসেস করে এবং নির্ভুল হিসেবে আউটপুট প্রদান করে।

কম্পিউটার শব্দটি ল্যাটিন শব্দ computare থেকে এসেছে যার অর্থ হলো গণনা করা (programmable machine), কম্পিউটার প্রোগ্রাম ছাড়া কোন কিছুই করতে পারে না। 

Computer যা মানুষের দেওয়া ডেটার ভিত্তিতে অতি দ্রুততার সঙ্গে নির্ভুলভাবে কার্য সম্পন্ন করে এবং আউটপুটের মাধ্যমে ফলাফল প্রদান করে।

মানুষের কাজের গতি এবং নির্ভরশীলতার তুলনায় কম্পিউটারের কাজের গতি এবং নির্ভরশীলতা অনেক উন্নত। কম্পিউটারে কাজ করার ক্ষমতা বা বুদ্ধি সেটা মানুষের হাতে তৈরি। মানুষের দেওয়া নির্দেশেই (instruction) computers কাজ করে থাকে।

কম্পিউটার কাকে বলে | Computer definition 

যে ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস বা বৈদ্যুতিক যন্ত্র যা ব্যবহারকারীর কাছ থেকে বিভিন্ন ধরনের তথ্য বা ডেটা ইনপুট হিসেবে গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্ভুল ফলাফল আউটপুট হিসেবে প্রদান করে তাকে কম্পিউটার বলে।

কম্পিউটার শব্দের অর্থ কি | Computer meaning in Bengali 

বাংলায় Compute শব্দের অর্থ অর্থ হল গণনাকারী বা হিসাবকারী (calculation) যন্ত্র। আগে কম্পিউটারের গণনার কাজে ব্যবহার করা হলেও বর্তমানে এটি প্রায় ক্ষেত্রে, সকল কাজেই ব্যবহার করা হয়। আশা করি কম্পিউটার মানে কি এ বিষয়টি বুঝতে পারলেন। 

কম্পিউটার এর পুরো নাম কি | Full form of computer 

 Computer এর পূর্ণরূপ হল “Commonly Operated Machine Particularly Used in Technical and Educational Research

            C – Commonly

            O – Operated

            M – Machine

            P – Particularly

            U – Used 

            T – Technical

            E – Educational

            R – Research

কম্পিউটারের জনক কে 

ইংল্যান্ডের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের অধ্যাপক চার্লস ব্যাবেজ (Charles Babbage) কে আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়। 

চার্লস ব্যাবেজ সর্বপ্রথম প্রোগ্রামেবল কম্পিউটার তৈরি করেন । তিনি 1837 সালে Analytical Engine, এছাড়া ডিফারেন্স ইঞ্জিন ও (difference engine) আবিষ্কার করেন

আধুনিক কম্পিউটারের সমস্ত ধারণা গুলি চার্লস ব্যাবেজ এর Analytical Engine এ পাওয়া যায় তাই চার্লস ব্যাবেজ কে আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয় বা father of computer বলা হয়।

কম্পিউটার কিভাবে কাজ করে 

কম্পিউটার মূলত চারটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কার্য সম্পন্ন করে।

            • input

            • storage

            • processing

            • output 

প্রথমে ব্যবহারকারী কম্পিউটারকে ইনপুট দেয় ইনপুট ডিভাইসের মাধ্যমে যেমন মাউস কিবোর্ড ইত্যাদি

তারপর ইনপুটকৃত ডাটা গুলি স্টোরেজ ডিভাইস এ সেভ হয়।

 

তারপর প্রসেসর সমস্ত ডাটাগুলি প্রসেসিং করে।

 

এবং সর্বশেষ আউটপুট ডিভাইসের (যেমন মাউস, কিবোর্ড, প্রিন্টার, প্রজেক্টর ইত্যাদি) মাধ্যমে ফলাফল আমাদেরকে দেখায়।

 

উদাহরণস্বরূপ, যখন আমরা কোন কমান্ড বা ইনপুট কিবোর্ড এর মাধ্যমে দেই তখন মাউস সে কমান্ড বা নির্দেশকে 0 এবং 1 রূপে মাদারবোর্ডে পাঠায়, মাদারবোর্ড সেই নির্দেশকে ভেরিফাই করে প্রাইমারি মেমোরি যেমন ram এ জমা করে রাখে

 

তারপর 0 এবং 1 নির্দেশ গুলি সিপিউ অর্থাৎ প্রসেসিং ইউনিটে যায় তে যায়, এরপর প্রসেসিং ইউনিট সেই ডাটাগুলি প্রসেসিং করে আউটপুটের মাধ্যমে আমাদেরকে ফলাফল দেখায় এভাবেই মূলত একটি কম্পিউটার কাজ করে থাকে

কম্পিউটারের ইতিহাস | History of Computer in bengali

শিক্ষা, ব্যবসা, চিকিৎসা, বিনোদন ও প্রায় সব জায়গায় কম্পিউটারের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। তো এই কম্পিউটার কিন্তু হঠাৎ করে আবিষ্কার হয়নি ।

দীর্ঘদিন ধরে প্রচুর বিজ্ঞানীর সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফল হচ্ছে কম্পিউটার। তবে কম্পিউটার একক কোন ব্যক্তি আবিষ্কার করেননি। বিভিন্ন বিজ্ঞানীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় কম্পিউটার তৈরি হয়েছে।

1822 সালে চার্লস ব্যাবেজ কম্পিউটার তৈরিতে যে নীতি ও প্রযুক্তি ব্যবহার করেছিলেন পরবর্তীকালে বিজ্ঞানীরা সেই নীতি অনুসরণ করেছিলেন বলেই উন্নত আধুনিক কম্পিউটার আবিষ্কার হয়েছিল। এইজন্যই মূলত চার্লস ব্যাবেজকে ফাদার অফ কম্পিউটার বলা হয়।

কিন্তু তিনি সর্বপ্রথম কম্পিউটার আবিষ্কার করেননি বা কম্পিউটারের আবিষ্কারক নন । তাহলে পৃথিবীর প্রথম কম্পিউটারের নাম কি?

Abacus : 

পৃথিবীর প্রথম গণনাকারী যন্ত্র হলো অ্যাবাকাস (abacus) এটি প্রায় ৫ হাজার পূর্বে দিয়ে চীন দেশে পাওয়া গিয়েছিল। তবে এটি পৃথিবীর প্রথম কম্পিউটার নয়। এটি এক ধরনের গণনাকারী যন্ত্র।

তবে অনেক বিজ্ঞানী মনে করেন ENIAC (Electronic Numerical Integrator and Computer)  তাহলে পৃথিবীর প্রথম কম্পিউটার।

Napier’s Bones :

স্কটল্যান্ড এর গণিতবিদ John Napier 1614 সালে logarithms আবিষ্কার করেন এটির সাহায্যে খুব সহজে গুণ ভাগ, বর্গ, বর্গমূল ইত্যাদি অর্থাৎ জটিল গণনা করা সম্ভব হয়।

logarithms ভিত্তিক হিসাব কাজের জন্য যে সংখ্যা চিহ্নিত দন্ড ব্যবহার করা হয়েছিল সেইগুলো Napier’s Bones নামে পরিচিত।

Slide rule : 

1620 সালে ইংরেজ গণিতজ্ঞ William Oughtred  স্লাইড রুল যন্ত্রটি আবিষ্কার করেন এটি Napier’s Bones ধারণা এবং প্রযুক্তির উপর নির্ভর করে তৈরি করেছিলেন, ফলে এটি সাহায্যে গুণ, ভাগ, বর্গমূল করা যেত। তবে এই যন্ত্রটি দিয়ে বড় বড় অংক করা সম্ভব হতো না।

Pascaline :

ফরাসি গণিতবিদ এবং দার্শনিক Blaise Pascal 1642 – 1644 সালের মধ্যেই এই মেকানিক্যাল ক্যালকুলেটর জেটির নাম পাস্কাল ক্যালকুলেটর Pascal’s calculator

এটির সাহায্যে চার সারি সংখ্যার যোগ বিয়োগ গুণ ভাগ করা যেত।

Stepped Reckoner : 

জার্মান গণিতবিদ এবং দার্শনিক Gottfried Wilhelm von Leibniz 1771সালে স্টেপড রেকনার (Stepped Reckoner) নামে এক গণনা যন্ত্র তৈরি করেন। 

তিনি পাস্কাল ক্যালকুলেটর ধরনের উপর ভিত্তি করে এটি তৈরি করেছিলেন যদি সাহায্যের যোগ বিয়োগ গুন ভাগ করা সম্ভব হতো।

Difference engine : 

কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক চার্লস ব্যাবেজ 1822 সালে ডিফারেন্স ইঞ্জিন নামে এক ধরনের গণনা যন্ত্র আবিষ্কার করেন। তিনি সর্বপ্রথম স্বয়ংক্রিয় কম্পিউটিং ইঞ্জিন ডিজাইন করেছিলেন এবং আধুনিক কম্পিউটারের সাথে তার তৈরি কম্পিউটারের অনেক মিল পাওয়া যায় বলে চার্লস ব্যাবেজ কে আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়।

ডিফারেন্স ইঞ্জিনে একটি মেমোরি বা স্মৃতি ভান্ডার ছিল জেটির সাহায্যে তথ্য ধরে রাখা সম্ভব হতো এবং একসঙ্গে অনেকগুলো কাজ করা যেত, এছাড়া এটির মাধ্যমে বিভিন্ন রকম গাণিতিক কাজ করা যেত যেমন মান নির্ণয়, ত্রিকোণমিতি, যোগ, গুণ, ভাগ ইত্যাদি

Analytical Engine : 

1833 খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী চার্লস ব্যাবেজ ডিফারেন্স ইঞ্জিন কে আরো উন্নত করার লক্ষ্যে আরেকটি স্বয়ংক্রিয় কম্পিউ-টার আবিষ্কার করেন যেটির নাম Analytical Engine

এটির সাহায্যে যে কোন গাণিতিক সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হতো। এই যন্ত্রটির সাহায্যে সর্বপ্রথম ইনপুট, আউটপুট, তথ্য সঞ্চয় করে রাখা, তথ্য আদান প্রদান ইত্যাদি ধারণা পাওয়া যায় যেগুলো বর্তমান কম্পিউটারেও ব্যবহার করা হয়।

Hollerith Tabulating Machine :

1990 সালে আরেকটি যন্ত্র আবিষ্কার হয় যার নাম Hollerith Tabulator এই যন্ত্রটিতে এক ধরনের ছিদ্রযুক্ত পাঞ্চ কার্ড ব্যবহার করা হয়েছিল। এবং এ যন্ত্রটি সে বছর আমেরিকার আদমশুমারির ফলাফল গণনা করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল  

Mark – 1 : 

আমেরিকার হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের অধ্যাপক Howard Aiken ও IBM এর চারজন প্রকৌশলীর সহায়তায় 1944 খ্রিস্টাব্দে mark 1 নামে প্রথম স্বয়ংক্রিয় ইলেকট্রন মেকানিক্যাল ডিজিটাল কম্পিউটার তৈরি করেন।

এই কম্পিউটারটি আকারে খুবই বড় ছিল 55 ফুট লম্বা, 8 ফুট উঁচু এবং 5 টন ওজনের ছিল । এটির সাহায্যে যোগ বিয়োগ গুন বা খুবই দ্রুত করা সম্ভব হতো এবং তথ্য ধরে রাখা, তথ্য আদান-প্রদান করা সমস্ত কিছু কাজ করা হতো। অর্থাৎ চার্লস ব্যাবেজের অসমাপ্ত কাজগুলো এই কম্পিউটারের লক্ষ্য করা যায়।

Eniac : 

John Mauchly ও J. Presper Eckert 1946 সালে একটি কম্পিউ-টার তৈরি করেন যার নাম ENIAC (Electronic Numerical Integrator and Computer) এটি সর্বপ্রথম পূর্ণাঙ্গ ইলেকট্রনিক ডিজিটাল কম্পিউটার।

আমেরিকার আর্মিদের জন্য আর্টিলারি ফায়ারিং (artillery firing) টেবিল গণনা করার জন্য ENIAC ডিজাইন ও নির্মিত হয়েছিল।

এভাবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে কম্পিউটার ও উন্নত হতে থাকলো যেমন কম্পিউটারের আকার ছোট হলো এবং তার কর্মক্ষমতা আরো বৃদ্ধি পেল । 

তো এভাবে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ব্যক্তির সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আজ আমরা কম্পিউ-টার ব্যবহার করতে পারছি। তো এটাই ছিল মূলত কম্পিউটারের ইতিহাস। সুম্পূর্ণ কম্পিউটারের ইতিহাস প্রকারভেদ নিয়ে আলোচনা করলাম আশা করি এটি বুঝতে পারলেন।

কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি ?

চলুন তাহলে কম্পিউটারের প্রধান বৈশিষ্ট্য কি কি বা কম্পিউটারের সুবিধা কি এ বিষয়গুলোর নিম্নে আলোচনা করি।

গতি : 

কম্পিউটার যেকোন কাজ খুবই দ্রুতগতিতে করতে পারে। এছাড়া অনেক কাজ একসঙ্গে করতে পারে। কম্পিউটারের কাজ করার ক্ষমতা অতি দ্রুত বলে কম সময়ে অনেক কাজ করতে পারে।

সঞ্চয় ক্ষমতা : 

কম্পিউটারে প্রচুর পরিমাণ তথ্য বা ডেটা স্টোর করে রাখতে পারে। যেমন ধরুন আমরা কম্পিউটারে প্রচুর ভিডিও, অডিও, ফটো, ফাইল ইত্যাদি save করে রাখি।

নির্ভুলতা : 

এই পৃথিবীতে কোন কিছুই নিখুঁত বা নির্ভুল নয়, তবে কম্পিউটার ঠিক তার বিপরীত । কম্পিউটারের সাহায্যে লক্ষ লক্ষ্য গাণিতিক কাজ নির্ভুলভাবে করা সম্ভব হয়। কম্পিউ-টার কখনো ভুল করে না। মানুষ ভুল করলেও কম্পিউটার সে ভুলটি ধরিয়ে দেই।

পরিশ্রম ক্ষমতা : 

কম্পিউটার ক্লান্তি মুক্ত। এটি ভুল না করে ঘন্টার পর ঘন্টা কাজ করে যেতে পারে। মানুষ কাজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গেলেও কম্পিউটার ক্লান্ত হয় ন, কম্পিউটার অনেকক্ষণ ধরে কাজ করতে পারে।

বহুমুখীতা :

একটি কম্পিউটারের সাহায্যে বিভিন্ন রকম কাজ করা সম্ভব হয় যেমন কম্পিউটারে একসঙ্গে ভিডিও দেখতে পারেন এবং চ্যাটও করতে পারেন।

যোগাযোগ ব্যবস্থা : 

যোগাযোগ ব্যবস্থা কম্পিউটারের গুরুত্বপূর্ণ একটি বৈশিষ্ট্য। কম্পিউটারের সাহায্যে চ্যাট বা মেসেজের মাধ্যমে যে কারো সঙ্গে কথা বলতে পারি এছাড়া ওয়েবক্যাম ব্যবহার করে ভিডিও কল করতে পারি, এবং বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে অন্যের কম্পিউ-টার কে কন্ট্রোল করতে পারি।

তো বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেল থেকে কম্পিউটার কি (computer ki) কম্পিউটারের কাজ কি | কম্পিউটার বেসিক নলেজ | কম্পিউটারের পরিচিতি (computer porichiti) কি ইত্যাদি বিষয় জানতে পারলেন।

কম্পিউটার বলতে কি বুঝ য় এই নিয়ে আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের কেমন লাগলো অবশ্যই নিচে থাকা কমেন্ট বক্সে আপনাদের মতামত জানাতে পারেন ধন্যবাদ।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url